পার্কের সামনের গেটে জটলা করে দাড়িয়েছিলো বাচ্চাগুলো!
না, তারা পার্কের ভেতর প্রবেশ করার চেস্টা করছিলো না!
তারা অপেক্ষা করছিলো,
পার্কের জমাদার পার্ক ঝাড়ু দিয়ে সকল আবর্জনা পার্কের বাইরে ফেলবে, আর তারা সেখান থেকে খুজে নেবে তাদের ক্ষুধা মেটাবার খাদ্য।
নাগরিক সাংবাদিক সুরঞ্জনা মায়া |
অনেক আবেগ নিয়ে এদের একজন আমাদের বলেছিলো, পার্কে বেড়াতে আসা অনেক দর্শনার্থী চিপ্স পুরো না খেয়ে ফেলে দেয়, আধ খাওয়া বিসকুট অথবা ফ্রুট জুসের বোতলের তলায় যে সামান্য কিছু জুস রয়ে যায় সেটাই এদের সম্বল! এতেই তৃপ্ত থাকতে হয় তাদের।
এদের আরেকজন বলেছিলো,
আইসক্রিমের খোসায় লেগে থাকা আইসক্রিমের সামান্য অংশ খুজে বেড়ানোটাই তার কাজ।
আমাদের একজন স্বেচ্ছাসেবক তার হাতে একটা আইসক্রিম তুলে দিয়েছিলো।
ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে বাচ্চাটা বলেছিলো,
এই প্রথম সে একটি আস্ত আইসক্রিম খেতে পারছে।
আমরা চেস্টা করি এই বাচ্চাগুলোকে এক বেলা স্বাস্থ সম্মত খাবার দিতে
সেই সাথে পরিচ্ছন্নতা ও বে-আইনী বিষয়গুলো হতে দূরে থাকার শর্তে তাদের এইসকল ছোট আবদার গুলো পুরন করার চেস্টা করে থাকি।
ভিজুয়াল স্টোরী টেলার
#প্রজেক্ট_একটাকায়_খাবার
নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ Citizen Journalist Bangladesh
No comments:
Post a Comment
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। খুব শীঘ্রই আপনার উত্তর দেওয়া হবে।