নাগরিক সাংবাদিক বাংলাদেশ / সিটিজেন জারররনালিজম বাংলাদেশ
ঘুরে ঘুরে বস্তির বাচ্চাদের ফ্রিতে এভাবেই চিকিৎসা দিচ্ছেন বিএসএমএমইউ’র নাক, কান ও গলা বিভাগের অধ্যাপক! নিজেকে প্রকাশ করা ও জীবনে বেঁচে থাকার অনেক পেশা আছে। সবচেয়ে মহান পেশা, উৎকৃষ্ট পেশা, চিকিৎসাসেবা। এই পেশায় মানুষের কাছে যাওয়া, তাদের সেবা করার সুযোগ আছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলেও সত্য যে, বর্তমানে পত্র-পত্রিকায় চিকিৎসার ওপর যেসব খবর প্রকাশিত হচ্ছে, তা পড়ে গা শিউরে ওঠে।ডাক্তারদের ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃ’ত্যু।
অ’পারেশন করেও রোগী সুস্থ হননি, বরং অবস্থার অবনতি, অ’পারেশনের পর রোগীর পেটে গজ-ব্যান্ডেজ এমনকি কাঁচি রেখেই সেলাই, রোগীর সঙ্গে ডাক্তারের দুর্ব্যবহার। রাজপথে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে এমনকি সংবাদ সংগ্রহের কারণে সাংবাদিকদের লাথি, ঘুষি- আম’রা ইলেক্ট্রনিক প্রচার মাধ্যমে দেখেছি। সরকারি হাসপাতালে রোগীর সঙ্গে ডাক্তারের অপ্রত্যাশিত আচরণ তো আছেই।কিন্ত এতোকিছু অভিযোগের মাঝেও নীরবে কাজ করে যাওয়া সাদা মনের মানুষদের জন্যেই হয়তো এই মহান পেশার প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা বেড়েই চলেছে।
তেমনই একজন সাদা মনের মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাক, কান ও গলা রোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা.মনজুরুল আলম। হালের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে অধ্যাপক ডা. মনজুরুল আলমের একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। যে ছবিতে দেখা যাচ্ছে, অধ্যাপক ডা. মনজুরুল আলম কংক্রিটের রিংয়ের ভেতরে বসে একজন শিশুকে পরীক্ষা করছেন।
২৫ সেপ্টেম্বর সাদা এপ্রোন নামের ফেসবুক পেজ থেকে ছবিটি শেয়ার করা হয় এবং সেখানে ক্যাপশন লেখা হয় ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাক, কান, গলারোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা. মনজুরুল আলম স্যার। মুগদা এলাকার বস্তির বাচ্চাদের এভাবেই চিকিৎসা দিচ্ছেন।
এসব নীরবে কাজ করে যাওয়া সাদা মনের মানুষদের জন্যেই এখনো টিকে আছে দুনিয়া। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ছবিটিতে লাইক পড়েছে ১৩ হাজার, শেয়ার ১ হাজার ২০০, কমেন্ট পড়েছে ২৫৬টি। অনেকে ছবিটি শেয়ার করে ডা.মনজুরুল আলমের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।তবে, ছবিটি সম্পর্কে অধ্যাপক ডা. মনজুরুল আলমের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
টাগ সমূহঃ
অ’পারেশন করেও রোগী সুস্থ হননি, বরং অবস্থার অবনতি, অ’পারেশনের পর রোগীর পেটে গজ-ব্যান্ডেজ এমনকি কাঁচি রেখেই সেলাই, রোগীর সঙ্গে ডাক্তারের দুর্ব্যবহার। রাজপথে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে এমনকি সংবাদ সংগ্রহের কারণে সাংবাদিকদের লাথি, ঘুষি- আম’রা ইলেক্ট্রনিক প্রচার মাধ্যমে দেখেছি। সরকারি হাসপাতালে রোগীর সঙ্গে ডাক্তারের অপ্রত্যাশিত আচরণ তো আছেই।কিন্ত এতোকিছু অভিযোগের মাঝেও নীরবে কাজ করে যাওয়া সাদা মনের মানুষদের জন্যেই হয়তো এই মহান পেশার প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা বেড়েই চলেছে।
তেমনই একজন সাদা মনের মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাক, কান ও গলা রোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা.মনজুরুল আলম। হালের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে অধ্যাপক ডা. মনজুরুল আলমের একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। যে ছবিতে দেখা যাচ্ছে, অধ্যাপক ডা. মনজুরুল আলম কংক্রিটের রিংয়ের ভেতরে বসে একজন শিশুকে পরীক্ষা করছেন।
২৫ সেপ্টেম্বর সাদা এপ্রোন নামের ফেসবুক পেজ থেকে ছবিটি শেয়ার করা হয় এবং সেখানে ক্যাপশন লেখা হয় ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাক, কান, গলারোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা. মনজুরুল আলম স্যার। মুগদা এলাকার বস্তির বাচ্চাদের এভাবেই চিকিৎসা দিচ্ছেন।
টাগ সমূহঃ
No comments:
Post a Comment
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। খুব শীঘ্রই আপনার উত্তর দেওয়া হবে।